Nath e Rashul (pbuh)

যে ফুল যুগ যুগান্তরে খুশবু ছড়ায়

যে ফুল যুগ যুগান্তরে খুশবু ছড়ায়
এঁকেছি সে ফুল মোরা
মনের ওই কাবায়।।

হাবীবে খোদা তিনি নবী কামলিওয়ালা,
তাঁরই ছোঁইয়াতে আজো দুনিয়া উজালা,
তাঁরই বিরহে দু'চোখ
অশ্রু ঝরায়।।

গাহে গুণগান যার খোদ খোদাতায়ালা,
কবি- আকবি গাঁথে শত সুরমালা,
ঝরে ধারা অবিরত
কভু না ফুরায়।।

যাঁরে খোদা ডেকে নিয়ে আরশ পাকে,
মধুর সুমধুর সুরে নাম ধরে ডাকে,
তাঁরই প্রেমে কাতর এ বুক
জ্বলে পুড়ে যায়।।
__________________

নবী মোর পরশ মনি

নবী মোর পরশ মনি
নবী মোর সোনার খনি
নবী নাম জপে যে জন সেইতো দোজাহানের ধনী।।

নবী মোর নুরে খোদা
তার তরে সকল পয়দা
আদমের কলবেতে তারই নুরের রৌশনী।।

ঐ নামে সুর ধরিয়া
পাখী যায় গান করিয়া
ঐ নামে আকুল হইয়া ফুল ফোতে সোনার বরণী।।

চাঁদ সুরুয গ্রহ তারা
তারই নউরের ইশারা
নইলে যে অন্ধকারে ডুবিত এই ধরণী।।

নিদানে আখেরাতে
ত্বরাইতে পুল সিরাতে
কান্ডারী হইয়া নবী পার করিবেন সেই তরণী।।
_______________________________________

ডেকে লও রাসূলুল্লাহ

ডেকে লও রাসূলুল্লাহ
রওজা পাকের কিনারে
আমি কেঁদে কেঁদে হইগো সারা
ধন্য করো দিদারে
আমি সহিতে পারিনা বিরহ জ্বালা
ধন্য করো দিদারে

দুই সাথীকে পাশে নিয়ে হায়
ঘুমিয়ে আছেন নিঝুম নিরালায়
সাড়া দাও রাসূলুল্লাহ
ডাকে অধম তোমারে
আমি কেঁদে কেঁদে হইগো সারা
ধন্য করো দিদারে
আমি সহিতে পারিনা বিরহ জ্বালা
ধন্য করো দিদারে

আজো রওজায় শুয়ে থেকে হায়
কাঁদেন তিনি উম্মতের মায়ায়
মোদের অশ্রু ভেজা এ সালাম
পাঠিয়ে দিলাম শিয়রে
আমি কেঁদে কেঁদে হইগো সারা
ধন্য করো দিদারে
আমি সহিতে পারিনা বিরহ জ্বালা
ধন্য করো দিদারে

নূরে উজ্জ্বল চেহারা তোমার
দেখিলে হারাম দোযখের নাম
তুমি কবে দিবা মোলাকাত
ডেকে নিবে আমারে
আমি কেঁদে কেঁদে হইগো সারা
ধন্য করো দিদারে
আমি সহিতে পারিনা বিরহ জ্বালা
ধন্য করো দিদারে

পশু পাখি দিওয়ানা তোমার
কারণ তুমি দয়ার আধার
শোন ওগো দোস্ত খোদার
দেখা দাও অতি গোপনে
আমি কেঁদে কেঁদে হইগো সারা
ধন্য করো দিদারে
আমি সহিতে পারিনা বিরহ জ্বালা
ধন্য করো দিদারে

ঐ হাজী ভাই যায় মদিনায়
রওজা পাকে সালাম জানায়
এই অধমেও আর্জি জানায়
দেখা দিবে মরণে
আমি কেঁদে কেঁদে হইগো সারা
ধন্য করো দিদারে
আমি সহিতে পারিনা বিরহ জ্বালা
ধন্য করো দিদারে।।
 _____________________________

লক্ষ কোটি তাঁরার মাঝে

লক্ষ কোটি তাঁরার মাঝে যেমন একটি চাঁদ, 

সৃষ্টি কূলের মাঝে তেমন নবী মুহাম্মাদ।


১৮ হাজার মাখলুকাতের স্রষ্টা ছাড়া,

অন্য সবার চেয়ে আমার নবীজী সেরা।

তিনি নূরের ফোয়ারা, সিরাজাম মুনিরা

তার নূরে সৃজন হলো তামাম মাখলুকাত।


আল্লাহ নিজে নূর হতে সৃজিল তারে

হাজার কোটি বছর ছিল নূরের সাগরে।

তিনি কায়েনাতের মূল, নূরেরই পুতুল।

তাকে দিয়ে প্রকাশ হলো খোদার রববিয়াত।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

রোজা থেকে হস্তমৈথুন করার হুকুম

রোজা থেকে কী হস্তমৈথুন করা যাবে? রোজা থেকে বা রোজা না থেকে অর্থাৎ কোনো সময়ের জন্যই হস্তমৈথুন করা জায়েজ নয়।  রোজা থেকে কেউ যদি হস্তমৈথুন করে ...